সাধারণভাবে বলতে, কুকুরের জন্য সর্বোত্তম প্রশিক্ষণ সময়কাল জন্মের 10 তম এবং 16 তম সপ্তাহের মধ্যে. এই সময়টি কুকুরদের শেখার এবং মানিয়ে নেওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়, এবং এটি তাদের মালিকদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপনের সেরা সময়. প্রশিক্ষণ সময়কালে, কুকুরটিকে পর্যাপ্ত ধৈর্য এবং উত্সাহ দেওয়ার জন্য মালিককে সঠিক পদ্ধতি এবং কৌশলগুলি ব্যবহার করতে হবে, এবং তাদের সঠিক আচরণ এবং অভ্যাস আয়ত্ত করতে সাহায্য করুন.
এই সংকটময় সময়ে, কুকুর’ মস্তিষ্ক একটি উচ্চ বিকশিত অবস্থায় আছে, বাহ্যিক উদ্দীপনা এবং নতুন অভিজ্ঞতার প্রতি উচ্চ সংবেদনশীলতা এবং কৌতূহল বজায় রাখা. অতএব, এই সময়টি কুকুর চাষের জন্যও সেরা সময়’ শ্রবণ এবং মনোযোগ.
- মালিকরা বিভিন্ন উপায়ে তাদের কুকুরের শ্রবণশক্তি অনুশীলন করতে পারেন. উদাহরণ স্বরূপ, দৈনন্দিন জীবনে, মালিকরা তাদের কুকুরের সাথে আরও যোগাযোগ করতে পারে এবং তাদের মানুষের ভাষা এবং শব্দে অভ্যস্ত করে তুলতে পারে. এছাড়াও, কুকুরের শ্রবণশক্তি উন্নত করতে মালিক নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম যেমন শব্দ খেলনা এবং সঙ্গীত বাক্স ব্যবহার করতে পারেন.
- কুকুরের মনোযোগ চাষে মালিকদের মনোযোগ দিতে হবে. প্রশিক্ষণের সময়, মালিক কিছু সাধারণ আদেশ এবং অঙ্গভঙ্গি প্রণয়ন করতে পারেন, যেমন বসে থাকা, শায়িত, ইত্যাদি, এবং ধৈর্য সহকারে কুকুরটিকে শেখান কিভাবে মালিকের নির্দেশের প্রতি মনোযোগ দিতে হবে এবং সাড়া দিতে হবে. একই সময়ে, কুকুরের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য মালিক কিছু গেম এবং ক্রিয়াকলাপও ব্যবহার করতে পারেন, যেমন একটি বল তাড়া করা, খাবারের খোঁজে, ইত্যাদি.
একটি কুকুরকে প্রশিক্ষণের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং পদক্ষেপ প্রয়োজন. প্রথমত, মালিককে কুকুরের ব্যক্তিত্ব এবং বৈশিষ্ট্য বুঝতে হবে, এবং বিভিন্ন পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণ পরিকল্পনা তৈরি করুন. কিছু মৌলিক আদেশ এবং অঙ্গভঙ্গি জন্য, যেমন বসে থাকা, শায়িত, জায়গায় থাকা, ইত্যাদি, মালিককে ধৈর্য সহকারে কুকুরকে শেখাতে হবে এবং তাদের সম্পূর্ণরূপে বোঝাতে হবে, যাতে তারা মালিকের সাথে আরও ভাল যোগাযোগ করতে পারে. মালিকদের তাদের কুকুরের শারীরিক অবস্থা এবং পুষ্টির চাহিদার দিকেও মনোযোগ দিতে হবে যাতে তারা সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে পারে।.